শিরোনাম
টেকসই উন্নয়ন রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও অভ্যাস পরিবর্তনের ওপর নির্ভরশীল: পরিবেশ উপদেষ্টা শেষমেশ ওরিকেই ‘স্বামী’ বলে পরিচয় দিলেন জাহ্নবী উল্লাপাড়ায় দুই নৌকার সংঘর্ষে ২ যুবকের মৃত্যু, আশঙ্কাজনক আরও দুইজন নুরুল হকের ওপর হামলায় বিএনপি ও জামায়াতের নিন্দা জেলেদের জন্য ভয়ংকর নাফ নদী— ২৩ দিনে ৬৩ জন জেলেকে অপহরণ কাকরাইলে রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে যা বলছে আইএসপিআর ট্রাম্পের অধিকাংশ শুল্ক আরোপ অবৈধ : মার্কিন আদালত নুরের ওপর হামলা: তদন্তের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান তারেক রহমানের হামলায় আহত নুরুল হক নুর গুম বন্ধে আন্তর্জাতিক আইনে বিচার বাস্তবায়ন বিএনপির অঙ্গীকার: তারেক রহমান

অ্যারেঞ্জ ম্যারেজে উপযুক্ত সঙ্গী বেছে নেবেন যেভাবে!

আমাদের সময় ডেস্ক
  • আপডেট সময় বুধবার, ৭ জুন, ২০২৩

লাইফস্টাইল ডেস্ক : বর্তমানে প্রেম করে বিয়ের সংখ্যা কম নয়। তাই বলে অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ যে কমে গেছে, তাও কিন্তু নয়। এখনও অ্যারেঞ্জ ম্যারেজকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন অনেকেই। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় সঠিক মানুষটি বেছে নিতে পারবেন কি না, তা নিয়ে দ্বিধায় ভোগেন অনেকে। অল্প সময়ে একজন মানুষ সম্পর্কে বুঝতে পারা এবং তার সঙ্গে বাকি জীবন কাটানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ কথা নয়। তবু কিছু মাথায় রাখলে অ্যারেঞ্জ ম্যারেজেও উপযুক্ত সঙ্গী বেছে নেওয়া সম্ভব-

আপনি কী চান?

জীবন যেহেতু আপনার, তাই নিজের চেয়ে বেশি অন্য কারও চাওয়াকে প্রাধান্য দেবেন না। সবার আগে ভেবে দেখুন আপনি কী চান? আপনি কেমন জীবনসঙ্গী খুঁজছেন সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিন। অনেক সময় অন্যের পছন্দে বিয়ে করে নিজের মনের মতো হয় না বলে সম্পর্ক নষ্ট হতে শুরু করে। তাই মনের মতো সঙ্গী পেতে চাইলে নিজের মনের চাওয়াকেই গুরুত্ব দিতে হবে।

যোগাযোগ:

বাড়ি থেকে পাত্র কিংবা পাত্রী দেখছে? আপনি এক্ষেত্রে মুখ লুকিয়ে থাকবেন না। বরং তার সঙ্গে যোগাযোগ করুন, কথা বলুন। দু’জনের মধ্যে বোঝাপড়া সহজ হলে সম্পর্ক ভালো হবে। বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে। এবং বিয়ের পরবর্তী জীবনেও সুখে থাকবেন।

চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য:

সে দেখতে কেমন এর থেকেও বেশি নজর দিন তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য কেমন তার ওপরে। কারণ একজন মানুষ ভালো না মন্দ তা নির্ভর করে তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের ওপর। সে আপনার উপযুক্ত কি না তা বোঝা সহজ হবে একটু খেয়াল করলেই। অন্যের সঙ্গে তার ব্যবহার, কথা বলার ধরন খেয়াল করুন। সবগুলো বিষয় মাথায় রেখে তবেই সিদ্ধান্ত নিন।

ভালোলাগা, মন্দলাগা:

আপনাদের পছন্দ-অপছন্দগুলো মিলিয়ে নিন। যদি দু’জনের ভালোলাগা এবং মন্দলাগায় বিস্তর পার্থক্য থাকে তবে দু’টি পথ এক না করাই ভালো। দু’জনের বিষয়ে তাই দু’জনেই ভালো করে জেনে নিন। পছন্দের মিল না-ই থাকতে পারে, তবে পার্থক্যটা যেন চোখে পড়ার মতো না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

জীবনের লক্ষ্য:

পরস্পরের জীবনের লক্ষ্যের কথা জানান। সেসব লক্ষ্য নিয়ে ভালোভাবে আলোচনাও সেরে নিন। একে অন্যকে কতটা সাহায্য করতে পারবেন সে সম্পর্কে খোলামেলা আলোচনা করবেন। এতে নিজ নিজ জীবনের লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া সহজ হবে। তার সঙ্গে কথা বলে বুঝে নিন সে আসলে কতটা সহযোগিতাশীল মানসিকতার।

এই পোস্ট টি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© All rights reserved © 2023 amadersomoy.net
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com