আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী জানিয়েছে যে তারা এখন ২২ জায়গায় যুদ্ধ করছে। তারা জানিয়েছে, দক্ষিণ ইসরায়েলের প্রত্যেকটি সম্প্রদায় এবং অঞ্চলে তাদের সেনা আছে।
অপরদিকে ইসরায়েলের বিমান বাহিনী বলেছে যে তাদের যুদ্ধবিমানগুলো গাজার দু’টি উচু টাওয়ারে হামলা করেছে। তারা বলছে যে সেখানে হামাসের সামরিক অবকাঠামো আছে।
ইউমনা এলসাইদ আল-জাজিরার জন্য লাইভ রিপোর্ট করার সময় গাজা শহরের প্যালেস্টাইন টাওয়ারে ইসরায়েলি হামলার পরপরই এই ঘোষণা দেয় তাদের বিমান বাহিনী।
ইসরায়েলি বিমান বাহিনী সঠিক অবস্থান উল্লেখ না করে বলেছে, “বিমান বাহিনী ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাসের শীর্ষ নেতাদের দু’টি সামরিক অবকাঠামোতে হামলা চালিয়েছে।
তাদের বিমান বাহিনীর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “হামাস তাদের সামরিক সম্পদ গাজা উপত্যকায় বেসামরিক জনগণের কেন্দ্রস্থলে স্থাপন করেছে।”
অপরদিকে রয়টার্স জানিয়েছে, ইসরায়েলি টিভি চ্যানেল রেশেত থার্টিন প্রতিবেদন করেছে যে ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা দক্ষিণের শহর ওফাকিমে ইসরায়েলিদের বন্দ্বী করে রেখেছ।
সামাজিক মাধ্যমে এ খবর আগেই ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। অসমর্থিত কিছু ভিডিওতে দেখা যায় ফিলিস্তিনিরা ইসরায়েলের বেসামরিক নাগরিকদের ধরে মোটর বাইকে করে গাজার দিকে বন্দী অবস্থায় নিয়ে যাচ্ছে।
তবে হামাসের এক মুখপাত্র আল জাজিরাকে জানান, “তারা হোস্টেজ নয় বরং যুদ্ধ বন্দ্বী।”
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে এখনেও কোনো মন্তব্য করেনি।
সূত্র : আল-জাজিরা, বিবিসি